১০ বছর মেয়াদি ই -পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে

আপনিও কি ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে চাচ্ছেন? কিন্তু আপনি জানেন না ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে। তাই আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই জানতে পারবেন দশ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা।



ই পাসপোর্ট বর্তমানে মানুষকে অনেক সুবিধা দিয়ে থাকে। তাই বেশিরভাগ মানুষই এই পাসপোর্ট করতে আগ্রহী। তাই আপনারাও যদি ই পাসপোর্ট করতে চান তাহলে আমার আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ১০ বছর মেয়াদি ই -  পাসপোর্ট কত টাকা লাগে জানতে পড়ুন

ই - পাসপোর্ট কি?

ই - পাসপোর্ট হলো একটি বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট যাতে একটি এমবেডেড ইলেকট্রনিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপ আছে। ইলেকট্রনিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপের মধ্যে রয়েছে বায়োমেট্রিক তথ্য যা পাসপোর্টধারির পরিচয় প্রমাণের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই পাসপোর্টে মাইক্রোপ্রসেসর চিপ কম্পিউটার চিপ এবং এন্টেনারসহ স্মার্টকার্ড প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং পাসপোর্ট এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চিপে সংরক্ষণ করা হয়।

বর্তমান সময়ে ই পাসপোর্টে যে সকল বায়োমেট্রিক গ্রহণ করা হয় তা হলোঃ ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং আইরিশ। ইলেকট্রনিক বডার কন্ট্রোল ব্যবস্থা ( ই বর্ডার ) দ্বারা পাসপোর্ট চিপের বাইরের বায়োমেট্রিক বৈশিষ্ট্য গুলির তুলনামূলক যাচাই বাছাই করা হয়। পাবলিক কি অবকাঠাম ( PKI) এর মাধ্যমে পাসপোর্ট চিপ ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষিত ডাটা যাচাই-বাছাই করা হয়। এটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হলে জালিয়াতি করা খুব কঠিন। বর্তমান সময়ে ১২০ টি দেশে ই পাসপোর্ট প্রবর্তন করা হয়েছে।

ই - পাসপোর্ট এর সুবিধা কি?

ই পাসপোর্টধারীরা এম আর পি পাসপোর্ট এর গতানুগতিক সুবিধাগুলোর পাশাপাশি আরো কিছু বাড়তি সুবিধা পেতে থাকেন। যেমন ই পাসপোর্ট এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এর মাধ্যমে ই গেট ব্যবহার করে অতি দ্রুত এবং খুব সহজে ভ্রমণকারীরা যাতায়াত করতে পারেন। এজন্য তাদেরকে ভিসা চেকিং এর লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন হয়না।ই গেটের নির্দিষ্ট স্থানে পাসপোর্ট রেখে দাঁড়ালে ক্যামেরা তাদের ছবি তুলে নেবে থাকবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাইয়ের ও সঠিক ব্যবস্থা সব ঠিক থাকলে তিনি খুব সহজে ইমিগ্রেশন পেয়ে যেতে পারবেন। কোন গরমিল থাকলে দেখা যাবে লাল বাতি জ্বলে উঠতে। কারো বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থাকলে সেটিও জানা যাবে সাথে সাথে এর মাধ্যমে ই পাসপোর্ট ধারী তার ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া খুব দ্রুত সম্পন্ন করতে পারবেন।

১০ বছর মেয়াদি  ই - পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে



অনেক মানুষ আছেন যারা ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে এ বিষয়ে জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে খুব সহজে জেনে নেওয়া যাক দশ বছর মেয়াদী -ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে সম্পর্কে।

১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট (৪৮ পৃষ্ঠা) ফি

নিয়মিত অথবা সাধারণ পাসপোর্টঃ  আপনি যদি নিয়মিত কিংবা সাধারণ পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনার ভ্যাট সহ ৫,৭৫০ টাকা খরচ হবে এবং আপনি ১৫ দিনের মধ্যে এই পাসপোর্টটি পেয়ে যাবেন।

জরুরী পাসপোর্টঃ আপনি যদি জরুরী পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনার ভ্যাট সহ ৮,০৫০ টাকা, এবং আপনি জরুরী পাসপোর্ট ৭ দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন।

অতীব জরুরী পাসপোর্টঃ এছাড়াও আপনি যদি অতীব জরুরী পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনার ভ্যাট সহ ১০,৩৫০ টাকা লাগবে এবং আপনি তিন দিনের মধ্যে অতীব জরুরী পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।

দশ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট (৬৪ পৃষ্ঠা) ফি

এবার আপনি যদি ১০ বছর মিয়াদের জন্য ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী পাসপোর্ট তৈরি করতে কত টাকা খরচ হবে সে সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নিন।

নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্টঃ আপনি যদি ৬৪ পৃষ্ঠার নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনার ভ্যাট সহ ৮,০৫০ টাকা খরচ হবে। এবং আপনি ১৫ দিনের মধ্যে নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।

জরুরী পাসপোর্টঃ আপনি যদি ৬৪ পৃষ্ঠার জরুরী পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনার ভ্যাট সহ ১০,৩৫০ টাকা খরচ হবে এবং আপনি সাত দিনের মধ্যে জরুরী পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।

অতীব জরুরী পাসপোর্টঃ আপনি যদি ৬৪ পৃষ্ঠার অতীব জরুরি পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনার ভ্যাট সহ ১৩,৮০০ টাকা খরচ হবে এবং আপনি তিন দিনের মধ্যে অতীব জরুরি পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।

এছাড়াও আপনি যদি ই পাসপোর্ট ফি বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট ফি সংক্রান্ত আরো যাবতীয় তথ্য জেনে নিতে চান তাহলে খুব সহজে গুগলে সার্চ দিয়ে জেনে নিতে পারবেন।

 ১০ বছর মেয়াদি  ই -  পাসপোর্ট করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে 

আপনারা অনেকে জানতে চান এই পাসপোর্ট করার জন্য কি কি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লাগে তাহলে আজকের এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে খুব সহজে জেনে নেওয়া যাক দশ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কি কি ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়।

ই - পাসপোর্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট

আপনার অনলাইন আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি

আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র কিংবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ যদি এনআইডি না থাকে।

পেমেন্ট স্লিপ (যদি আপনি অনলাইনে প্রেমেন্ট করে থাকেন)।

অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য যাদের বয়স ১৮ বছরের নিচে তাদের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন হবে।

আপনার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি প্রয়োজন হবে অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য।

যদি কোন মহিলা বিবাহিত হয় তাহলে বিবাহিতদের ক্ষেত্রে বিবাহ সনদের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।

পেশাগত তথ্যের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমনঃ ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার শিক্ষক ইত্যাদি।

আরো কিছু প্রয়োজনীয় বিষয় মনে রাখতে হবে

যদি আপনার এনআইডি কার্ড না থাকে, তাহলে আপনি জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়েও আবেদন করতে পারবেন।

অফিশিয়াল বা ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্ট এর জন্য আলাদা নিয়ম প্রযোজ্য আছে এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।

পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফির বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে সেখান থেকে আপনি যেকোনো বিষয়ে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন।

৫ বছর মেয়াদি ই - পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে

অনেক মানুষ জানতে আগ্রহী ৫ বছর মেয়াদী ই -পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে। তাই চলুন আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জেনে নেওয়া যাক পাঁচ বছর মেয়াদী ই- পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে এ বিষয় সম্পর্কে।

বাংলাদেশের ই পাসপোর্ট ৪৮ পৃষ্ঠার করতে মেয়াদ ও জরুরি অবস্থার ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন ফি প্রদান করতে হয়। সাধারণত, ৫ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর জন্য কত টাকা লাগে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।

৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট

৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী নিয়মিত ই - পাসপোর্ট করতে ৪,০২৫ টাকা খরচ হবে।

৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী জরুরী ই পাসপোর্ট করতে ৬,৩২৫ টাকা খরচ হবে।

৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী অতীব জরুরি ই পাসপোর্ট করতে ৮,৬২৫ টাকা খরচ হবে

৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট

৬৪ পৃষ্ঠার ৫  বছর মেয়াদী নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট করতে ৬,৩২৫ টাকা খরচ হবে।

৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী জরুরী ই পাসপোর্ট করতে  ৮,৬২৫ টাকা খরচ হবে।

৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদী অতীব জরুরী পাসপোর্ট করতে ১০,৩৫০ টাকা খরচ হবে।

ই - পাসপোর্ট আবেদন করার নতুন নিয়ম



ই- পাসপোর্ট এর জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হয় এবং কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। ই পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এরপরে আবেদন পত্রের প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদন পত্র পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি, বর্তমান পাসপোর্ট যদি থাকে এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার সাথে রাখতে হবে। এছাড়াও আবেদন করার সময় বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী "KOREA,REPUBLIC OF" নির্বাচন করতে হবে।

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নতুন নিয়মের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করতে হবে

অনলাইন রেজিস্ট্রেশনঃ প্রথমে ই পাসপোর্ট ওয়েবসাইটে যান এবং "Apply Online" অপশনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার ইমেইল আইডি এবং অন্যান্য তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। আবেদনকারীর তথ্য, পিতা-মাতার তথ্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পরম পূরণ করতে হবে।

আবেদনপত্র পূরণঃ আবেদনপত্রে আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং অন্যান্য তথ্য সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে। "KOREA,REPUBLIC OF" নির্বাচন করতে হবে যদি আপনি বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাস করেন তবে। আবেদন পত্র পূরণের পর, আবেদন পত্রটি সাবমিট করতে হবে এবং ডাউনলোড করে প্রিন্ট করতে হবে।

ফি পরিশোধঃ অনলাইনে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার আগে আপনাকে পাসপোর্ট ফ্রি পরিশোধ করতে হবে। এরপর পাসপোর্ট অফিসের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে পেমেন্ট করতে পারেন।

ডকুমেন্ট সংগ্রহঃ অনলাইনে আপনার আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি আপনার বর্তমান পাসপোর্ট যদি থাকে এবং আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এন আই ডি বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যদি আপনার বয়স ১৮ বছরের নিচে হয় তবে।এছাড়াও অন্যান্য প্রয়োজনে কাগজপত্র যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র বৈবাহিক অবস্থার প্রমানের জন্য কাগজপত্র ইত্যাদি প্রয়োজন হবে।

আবেদনপত্র জমা দেওয়াঃ আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। এছাড়াও বায়োমেট্রিক তথ্য যেমনঃ চোখের আইরিশ স্ক্যান, ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে প্রস্তুত থাকতে হবে।

পাসপোর্ট সংগ্রহঃ আবেদন করার পর পাসপোর্ট অফিসে দেওয়া আইডি ব্যবহার করে পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক সংগ্রহ করতে হবে। এরপর আপনি ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।

আপনি যদি এই নিয়মাবলী অনুসরণ করেন তাহলে খুব সহজে ই - পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

ই - পাসপোর্ট আবেদন ফরম PDF

ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে একটি অনলাইন ফরম পূরণ করতে হয়। এই ফর্মটি আপনি ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর এর ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজে ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়াও আবেদন করার সময় অনলাইনে ফরম পূরণ করার সুযোগ আছে।

ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড করার জন্য নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুন

ওয়েবসাইটে যানঃ সর্বপ্রথম ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে যান।

অনলাইন রেজিস্ট্রেশনঃ এরপর অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করতে"Apply Online" অপশনটিতে ক্লিক করুন।

ফরম ডাউনলোডঃ অনলাইন ফ্রম পূরণ করার পর "Download Application Form" অপশন থেকে ফর্মটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন খুব সহজে।

অফলাইন ফরমঃ এছাড়াও কিছু ক্ষেত্রে অফলাইন ফরম পূরণের সুযোগ রয়েছে যা ওয়েবসাইট থেকে খুব সহজে ডাউনলোড করা যায়।

ফরম পূরণের সময় কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনাকে সাথে রাখতে হবে যেমনঃ জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অন্যান্য টেকনিক্যাল সনদ। আবেদন করার সময় অনলাইনে পূরণকৃত ফরমের প্রিন্ট কপি, ফ্রি প্রদানের রশিদ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সবসময় সাথে রাখতে হবে।

আবেদন করার পর, আপনি অনলাইন পোর্টালে আবেদন OID ( Online Registration ID) বা Application ID এবং জন্ম তারিখ দিয়ে স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন খুব সহজে। সাধারণত, ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে।

লেখক এর শেষ মন্তব্য

আমি আশা করি আপনারা উপরের আলোচনা থেকে জানতে পেরেছেন যে, দশ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে, ই পাসপোর্ট এর সুবিধা কি , ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে, পাঁচ বছরের মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে, ই পাসপোর্ট আবেদন করার নতুন নিয়ম এবং ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম PDF ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে।

তাই দশ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে এ বিষয়ে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আজকের এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আর এই পোস্টটি পড়ে আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না আর পোষ্টের মধ্যে কোন ভুল থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন সংশোধন করার চেষ্টা করব ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url