উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায় ২০২৫

আপনি যদি সমাজের প্রতিষ্ঠিত হতে চান তাহলে অবশ্যই উদ্যোক্ত হতে হবে। কিন্তু অর্থের অভাবে প্রায় অনেক মানুষ উদ্যোক্ত হতে পারেনা। তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে উদ্যোক্তরুল কিভাবে পাওয়া যায় সে সম্পর্কে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে নিচে জানানোর চেষ্টা করব।



উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায় এবং কোন কোন খাত থেকে লোন পাওয়া যায়। আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে আমি আশা করি আপনারা উদ্যোক্তা লোন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায় ২০২৫ জানতে পড়ুন

উদ্যোক্তা ঋণ কি

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রায় ১০০% মানুষের মধ্যে ৬০% মানুষই বেকার আর তাই বাংলাদেশের প্রায় অনেকগুলো ব্যাংকে যেকোন রকম ব্যবসা করার জন্য ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে। আর এটাকেই বলা হয় উদ্যোক্তা ঋণ।

বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় অনেকগুলো ব্যাংক এই ঋণ প্রদান করে থাকেন যেমন- গ্রামীণ ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক এবং পূর্বালী ব্যাংক ইত্যাদি। আর এর ফলে মানুষ ধীরে ধীরে বেকারত্ব থেকে নিজেকে বের করে নিয়ে আসতে পারছে।

উদ্যোক্তা লোনের খাত সমূহ

উদ্যোক্তা লোন কোন কোন খাত থেকে নেওয়া যায় সে সম্পর্কে প্রায় অধিকাংশ মানুষ জানেন না। আশা করি, আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন।

  1. আপনারা চাইলে উৎপাদনশীল খাত থেকে ঋণ নিতে পারবেন
  2. পানি সম্পদ খাত থেকে ঋণ নিতে পারবেন।
  3. নার্সারি খাত এর মাধ্যমে ঋণ নিতে পারবেন।
  4. কৃষিজ উৎপাদন খাতে ঋণ নিতে পারবেন।
  5. ক্ষুদ্র এবং কুটির শিল্প খাতে ঋণ নিতে পারবেন।
  6. শিল্প কারখানা খাত থেকে ঋণ নিতে পারবেন।

উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায়

আপনি কি একজন উদ্যোক্তা হতে যাচ্ছেন। কিন্তু উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায় এ বিষয়ে আপনার ধারণা নেই। যার কারণে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারছেন না। তবে আর চিন্তা নেই আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে উদ্যোক্তা লোন সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে নিচে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে উদ্যোক্তা লোন পাওয়া যায়।

বাংলাদেশে অনেক মানুষ বিশেষ করে শিক্ষিত বেকার যুবক যারা রয়েছে তারা পর্যাপ্ত মূলধনের অভাবে দিনের পর দিন বেকার থেকে যাচ্ছে। আর তাই এদের কথা মাথায় রেখে বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ব্যাংকেই ব্যবসা করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে লোন দেওয়া হচ্ছে। যাতে করে তারা ব্যবসা করে  লাভবান হয়ে স্বাবলম্বী হতে পারে এবং লোনের টাকা পরিশোধ করতে পারে।

তবে ব্যাংক থেকে ব্যবসা করার জন্য লোন নিতে চাইলে ব্যাংকের কিছু নিয়মকানুন রয়েছে সেগুলো আপনাকে অবশ্যই পালন করতে হবে। আর এ সকল নিয়ম সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।

উদ্যোক্তা লোন আবেদন প্রক্রিয়া



উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায় শুভ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। উদ্যোক্তা লোন পাওয়ার জন্য লোন আবেদন করতে হবে। ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার পছন্দের ব্যাংক হতে ফরম সংগ্রহ করতে হবে এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। বিভিন্ন ব্যাংকের এই কাগজপত্রের চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। এছাড়াও নিয়মের কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভিন্নতাও পরিলক্ষিত হয়। তাই আপনি যে ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন সেই ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে।

উদ্যোক্তা লোন নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আবেদনকারীর অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্র প্রয়োজন হবে

ব্যাংক কর্তৃক  সরবরাহকৃত ফ্রমে ব্যাংক একাউন্ট করার দরখাস্ত প্রয়োজন হবে

দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে কারণ আপনি যখন ব্যাংক থেকে ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করবেন তখন সেখানে আপনার ছবি লাগবে

হালনাগাদ ট্রেন্ড লাইসেন্স এর সত্যায়িত কপির প্রয়োজন হবে

লিমিটেড বা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হলে বোর্ড অফ ডাইরেক্ট এর রেজুলেশন কফি বা ব্যাংক একাউন্ট খোলার সিদ্ধান্ত সহ কে কে ব্যাংক একাউন্ট অপারেট করবে তাদের নাম উল্লেখসহ গৃহীত সিদ্ধান্তের কপির প্রয়োজন হবে

 সার্টি ফাইড J0in Stock থেকে অনুমতিপত্র প্রয়োজন হবে

মেম্বার অথবা সরকার কর্তৃক কোন সমিতি হতে নেওয়া সদস্য সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হবে

ওই ব্যাংকের অন্য কোন অ্যাকাউন্ট হোল্ডার কর্তৃক আপনার ছবি এবং আবেদন পত্রের স্বাক্ষর প্রয়োজন হবে কারণ তাকে শনাক্তকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হবে

এছাড়াও আপনার বাড়ির ইলেকট্রিক বিল, টেলিফোন বিল, ট্যাক্স এর কাগজ ইত্যাদি ফটোকপির প্রয়োজন হবে

আপনার যেকোনো সম্পদ যেমন বাড়ির জায়গা কোম্পানি অথবা ফ্যাক্টরি স্থাপন করবেন সেখানকার দলিল

এছাড়াও যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেটি হচ্ছে টাকা লোন নেওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার সম্পত্তির অংশগুলো দেখাতে হবে যে আপনার কতটুকু জায়গা জমির দলিল আছে

তাছাড়া ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে ওয়ার্ড কাউন্সিল এর কার্যালয় থেকে নাগরিকের সনদপত্র সংগ্রহ করতে হবে

যে সকল ব্যাংক বর্তমানে উদ্যোক্তা লোন দেয়

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অর্থ বাজারের এস এমই খাতে অর্থায়নে যে সমস্ত ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেছে তাদের মধ্যে যাদের নাম রয়েছে। সেই নামগুলো নিচের তা উল্লেখ করা হলোঃ

  1. ব্র্যাক ব্যাংক
  2. বেসিক ব্যাংক
  3. আইপিডিসি ফাইনান্স ব্যাংক
  4. বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক
  5. পূর্বালী ব্যাংক লিমিটেড
  6. অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড
  7. জনতা ব্যাংক লিমিটেড
  8. ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
  9. এশিয়া ব্যাংক
  10. ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড
  11. সিটি ব্যাংক লিমিটেড
  12. মার্কেটটাইল ব্যাংক লিমিটেড
  13. স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
  14. ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
  15. ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড
  16. প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড
  17. এবি ব্যাংক
  18. বেসিক ব্যাংক ইত্যাদি।নারী উদ্যোক্তা লোন 

নারী উদ্যোক্তা লোন যেভাবে পাবেন

বর্তমান সময়ে পুরুষের মতো প্রতিটি নারীও চাই নিজে কিছু করতে বা উদ্যোক্তা হতে কিন্তু তাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুঁজি না থাকার কারণে তেমন কোন সহযোগিতা না পাওয়ায় তারা দিন দিন অনেক পিছিয়ে পড়ছে। এর কারনে আপনি যদি খেয়াল করেন অনেক নারী বেকার দেখতে পাবেন আর এ সমস্যা দূর করতে বাংলাদেশের ব্যাংক সহ আরো অন্যান্য ব্যাংকে নারী উদ্যোক্তাদের লোন দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যাতে করে তারা নিজেরাই কিছু একটা করতে পারেন কিন্তু অনেক নারী রয়েছে যারা এখন পর্যন্ত জানেন না যে নারী উদ্যোক্তা লোন কিভাবে নিতে হয়। তাই আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা নারী উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়ার সকল উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।

নারী উদ্যোক্তা লোন নেওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে ব্যাংকের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটা আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সেটি সম্পূর্ণ সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।

এরপর আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং আপনার একটি ছবি দিতে হবে।

আপনার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ট্রেড লাইসেন্স এবং ভ্যাট সার্টিফিকেট ব্যাংকের নিকট জমা দিতে হবে।

তাছাড়া আপনি যদি এমটিভির ভাগ্যবতী লোন নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার এক বছর ব্যবসা করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

এছাড়াও এমটিভির গুণবতী লোন যেটি রয়েছে সেটিও আপনি খুব সহজে নিতে পারবেন। কিন্তু তার জন্য আপনাকে অবশ্যই উৎপাদন অথবা শিল্পের সাথে জড়িত থাকতে হবে।

ইসলামী ব্যাংক উদ্যোক্তা লোন

উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায় এ সম্পর্কে আমরা উপরের অংশ পড়ে অনেকেই জেনে গেছি। তাই এবার ইসলামী ব্যাংক উদ্যোক্তা লোন কি এবং কিভাবে পাওয়া যায় এ সম্পর্কে আজকের পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা করব।

বর্তমান সময়ে প্রায় প্রতিটি ব্যাংক লোন দিয়ে থাকেএ। কিন্তু ইসলামী ব্যাংক ইসলামিক শরীয়ত অনুযায়ী পরিচালিত হওয়ায় এখানে এটিকে লোন বলা হয় না বলা হয় ইনভেস্টমেন্ট। এছাড়াও অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে কিছুটা অন্য প্রক্রিয়ায় এখানে সুর দেওয়া হয়ে থাকে। আপনি চাইলে ইসলামী ব্যাংক থেকে তিন ধরনের লোন নিতে পারবে। প্রথমটি হচ্ছে বাড়ি করার জন্য, দ্বিতীয়টি হচ্ছে কার ইন্সুরেন্স এবং তৃতীয়টি হচ্ছে ব্যবসার জন্য। কিন্তু আপনি যেহেতু উদ্যোক্ত হতে চান তাই আপনাকে ইসলামী ব্যাংক থেকে ব্যবসা অথবা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য লোন নিতে হবে।

আপনি যদি কোন শহর অঞ্চলে হয়ে থাকেন তাহলে ইসলামী ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকা লোন নিতে পারবেন। আর আপনি যদি জেলা অথবা পৌরসভা এবং অন্যান্য অঞ্চলের হয়ে থাকেন তাহলে ২ থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। আর এই লোননেওয়ার জন্য আপনার যা যা প্রয়োজন হবে তা নিচে আলোচনা করা হলোঃ

আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং তার জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি প্রয়োজন হবে।

আবেদনকারীর ব্যবসার ট্রেন্ড লাইসেন্সের ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে

এছাড়াও আবেদনকারীর ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের একটি দলিল প্রয়োজন হবে।

প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন

বাংলাদেশের যুবক এবং তরুণ সমাজকে উদ্যোক্তা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন স্কিম বর্তমানে চালু হয়েছে। এই স্কিমের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বৃদ্ধি করা এবং সম্প্রসারণ করা। এই স্কিমের ফলে মেধাবী বেকার তরুণরা নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারছে। প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোনের আওতায় যুবক এবং তরুণরা এককালীন সর্বোচ্চ ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পেয়ে থাকেন।

তবে সেটা অবশ্যই নির্ভর করবে আপনি কোন ধরনের ব্যবসা করছেন তার উপরে। এই ঋণের সুদের হার শতকরা ৯% যা অনেক সহায়ক এবং কার্যকারী একটি মাধ্যম। আপনার যোগ্যতা হিসাবে প্রতিষ্ঠান চালানোর অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা থাকতে হবে এবং নিজের দ্বারা পরিচালিত হতে হবে এমন একটি প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে। চলুন তাহলে প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন গ্রহণের ক্ষেত্রে যে সকল যোগ্যতা গুলোর প্রয়োজন সেগুলো নিচে জেনে নেওয়া যাক।

আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের একজন স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।

যে উদ্যোগের জন্য লোন গ্রহণ করতে চাচ্ছেন সে বিষয়ের উপর আপনাকে ট্রেনিং প্রাপ্ত হতে হবে তাছাড়া লোন পাওয়া যাবে না।

আবেদনকারীর বয়স সর্বনিম্ন ১৮ থেকে ৩৪ বছর হতে হ...

প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

আপনার যদি অন্য কোন ব্যাংকে লোন থাকে সেটা অবশ্যই পরিষদের সামর্থ্য থাকতে হবে তাছাড়া লোন সুবিধা পাবেন না।

আপনার একজন স্থায়ী গ্যারান্টারের প্রয়োজন হবে।

প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ আবেদনের কিছু সাধারণ কৌশল



আপনি প্রধানমন্ত্রী লোন নিতে চাইলে বাংলাদেশ পোর্টালে গিয়ে অনলাইনে খুব সহজে আবেদন করতে পারবেন।

স্বাক্ষরিত ডিপি এবং আপনাকে লোন পরিশোধ করার সক্ষমতার প্রমাণ অথবা স্বাক্ষর দিতে হবে।

আপনার সম্পত্তির অরজিনাল দলিল অথবা গ্যারান্টারের সম্পত্তির মূল কপি প্রদান করতে হবে।

আবেদনকারী স্থানীয় ব্যাংকে গিয়ে যাতে ঋণ পরিশোধ করতে পারে সেই সক্ষমতা প্রদান করতে হবে।

আবেদনকৃত সবকিছু যদি ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ থেকে গ্রহণ করতে পারবেন।

উদ্যোক্তা লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রাথমিক পদক্ষেপ গুলো জানুন

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক বেকার যুবক রয়েছে। তারা নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য উদ্যোক্তা লোন নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা হয়তো অনেকেই জানেন না উদ্যোক্তা লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রাথমিক গুলো কি কি তাহলে চলুন আর দেরি না করে আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে খুব সহজে জেনে নেওয়া যায় উদাস পালন নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রাথমিক পদক্ষেপগুলো।

উদ্যোক্তা লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রাথমিক কাগজপত্র গুলোর মধ্যে রয়েছে। একটি যথাযথভাবে পূরণ করা লোন আবেদন পত্র, হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স, টিআইএন (টেক্সট আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার)সার্টিফিকেট, গ্রাহক এবং গ্যারান্টার যদি থাকে এ জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং ব্যবসার আর্থিক অবস্থা সংক্রান্ত বিভিন্ন আর্থিক বিবরণাদি। এছাড়াও ব্যবসার প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে আরো কিছু বিশেষ অনুমতি পত্র যেমন ড্রাগ লাইসেন্স অথবা বিএসটিআই সার্টিফিকেট লাগতে পারে অনেক সময়।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় বেকার যুবক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য লোন নিতে চাচ্ছেন।কিন্তু উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায় সে সম্পর্কে জানেন না। তাহলে আজকের এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন, উদ্যোক্তা লোনের খাত সমূহ,  উদ্যোক্তা লোন কিভাবে পাওয়া যায়, উদ্যোক্তা লোন আবেদন প্রক্রিয়া, নারী উদ্যোক্তা লোন, ইসলামী ব্যাংক লোন ইত্যাদি সম্পর্কে। 

আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা যদি উপস্থিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধু মহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ওয়েবসাইটের মধ্যে যদি কোন ভুল করে থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন। এবং আমাদের পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url