বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে-সৌদি আরব কোন কাজের চাহিদা বেশি

আপনি কি কাজের ভিসা নিয়ে সৌদি আরব যেতে চাচ্ছেন। কিন্তু জানেন না সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে। সৌদিতে যেতে কত টাকা লাগবে সেটা শুধুমাত্র নির্ভর করবে আপনার ভিসা ক্যাটাগরির ওপরে। তাই আপনি কোন ভিসার মাধ্যমে সৌদিতে যেতে চান আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।



সৌদি আরবে ভ্রমণ বা কাজে উদ্দেশ্যে যেতে খরচের পরিমাণটা একটু হলেও কম হয়ে থাকে। যার ফলে অসংখ্য মানুষ প্রতিবছর সৌদিতে পাড়ি জমাতে চাই। তবে বর্তমান সময়ে সৌদি আরবের ভিসার খরচ এবং যাতায়াতের খরচের পরিমাণ কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে । তাই চলুন আর দেরি না করে সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে সে বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে জানতে পড়ুন

সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে

সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে এ বিষয়টি জানার জন্য অনেক মানুষ গুগলে সার্চ করে থাকেন। তবে সৌদি আরব যেতে  কত টাকা লাগে এ বিষয়ে জানার আগে জেনে নিতে হবে সৌদি আরবে কোন কোন ভিসার মাধ্যমে খুব সহজে যাওয়া যায়। এ বিষয়টি আগে জেনে নেওয়ার কারণ হচ্ছে সৌদি আরবের কয়েক ধরনের ভিসা পাওয়া যাই। তো সব ভিসার মূল্য এক রকমের হয় না। তাহলে চলুন সর্বপ্রথম দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে কোন কোন ভিসার মাধ্যমে খুব সহজে যাওয়া যায়।

  1. কাজের ভিসা
  2. ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা
  3. কোম্পানি ভিসা
  4. টুরিস্ট ভিসা
  5. হজ ভিসা
  6. আলিম ভিসা এবং 
  7. বিজনেস ভিসা

বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে

আপনারা ওপরে যে ভিসা গুলি দেখতে পাচ্ছেন সেই ভিসাগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে কত  টাকা লাগে আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।

কাজের ভিসাঃ কাজের ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ওপর ভিত্তি করে সৌদি আরবে বিভিন্ন ভিসার মাধ্যমে যাওয়া যায়। তাই বিভিন্ন ভিসার মাধ্যমে যেতে বিভিন্ন ধরনের টাকা লাগবে তবে আনুমানিকভাবে বলা যায় যে বাংলাদেশ থেকে বর্তমান সময়ে সৌদি আরবে কাজের ভিসার মাধ্যমে যেতে প্রায় ৫,০০,০০০ টাকা থেকে ৬,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ পারে।

ফ্যামিলি ভিজিট ভিসাঃ আপনারা চাইলে ফ্যামিলি ভিসার জন্য তিন মাসের মেয়াদে সৌদি আরব যেতে পারবেন। কারণ ফ্যামিলি ভিসার মেয়াদ সাধারণত তিন মাস হয়ে থাকে। তো যাই হোক ফ্যামিলি ভিসার মাধ্যমে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে প্রায় ১,২০,০০০ টাকা থেকে১,৫০,০০ টাকার মত খরচ হতে পারে।

কোম্পানি ভিসাঃ কোম্পানি ভিসার মধ্যে অনেক ধরনের ভিসা রয়েছে। আর এই কোম্পানির ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যাওয়ার জন্য বর্তমান সময়ে প্রায় ৪,৫১,০০০ টাকা থেকে ৬,০০,০০০ টাকার মতো খরচ হতে পারে।

টুরিস্ট ভিসাঃ বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষই টুরিস্ট ভিসায় সৌদি আরব যেতে চাই। কিন্তু অনেকেই জানে না টুরিস্ট ভিসায় সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে। বর্তমান সময়ে টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে সর্বনিম্ন ১,৫১,০০০ টাকা থেকে ২,০০,০০০ টাকার মতো খরচ হতে পারে।

হজ ভিসাঃ বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রায় অনেক মানুষ সৌদি আরবে হজ করতে যায়। তাই অনেকেরই জানার আগ্রহ থাকে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব হজ ভিসার দাম কত। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন যে হজের জন্য দুই ধরনের ভিসা রয়েছে একটি হলো ওমরা হজ আর অন্যটি হচ্ছে সরাসরি হজ। এছাড়াও আপনারা কিন্তু এটাও জানেন যে ওমরা হজে যেতে টাকা অনেক কম লাগে কিন্তু সরাসরি হজ করতে টাকা একটু বেশি লাগে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে ওমরা হজ এবং সরাসরি হজ করতে কত টাকা লাগে সে বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। ওমরা হজের জন্য বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে প্রায় ৮০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০,০০ টাকা খরচ হতে পারে এবং সরাসরি হজ করার জন্য প্রায় ৫,০০,০০০ টাকা থেকে ৬,৫০,০০০ টাকা খরচ হতে পারে।

আলিম ভিসাঃ আলিম ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে প্রায় ৮০,০০০ টাকা থেকে ১,২১,০০০ টাকার মত লাগতে পারে।

বিজনেস ভিসাঃ অনেক মানুষ বিজনেস করার জন্য বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তাই অনেকের জানতে চাই বিজনেস এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে সৌদি  আরব যেতে কত টাকা লাগে। বিজনেস ভিসার খরচ একটু বেশি হয়ে থাকে। তাই আপনারা যদি বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব বিজনেস ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে সর্বনিম্ন প্রায় ১৮,০০,০০০ টাকা থেকে ২২,০০,০০০ টাকার মতো লাগতে পারে।

সৌদি আরব ভিসা প্রসেসিং এর খরচ কত

বর্তমান সময়ে আপনি বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে সৌদি ভিসা প্রসেসিং করতে পারবেন। সৌদি ভিসা প্রসেসিং খরচ কতটা সাধারণত এজেন্সির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রকম হতে পারে যেমন-বাংলাদেশ সরকার দ্বারা অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে আপনারসৌদি ভিসা প্রসেসিং করতে সর্বনিম্ন প্রায় 20 হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

তাছাড়াও আপনি যদি কোন বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করতে চান তাহলে আপনার সর্বনিম্ন প্রায় ৫০ হাজার টাকা থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। তবে বিভিন্ন অফিসে ভিসা প্রসেসিং করলে খরচ অনেক কম হতে পারে।

সৌদি আরব ভিসা পেতে কি কি কাগজপত্র লাগে

বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যাওয়ার জন্য বা সৌদি আরব ভিসা পেতে বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। তাই সৌদি আরব ভিসা পেতে কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে সেগুলো জানা অত্যন্ত জরুরি। কারণ আপনি যদি এ বিষয়ে সম্পর্কে না জানেন তাহলে কিভাবে সৌদি আরব যাবেন। তাই চলুন আর দেরি না করে আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে খুব সহজে বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক।

  1. সর্বপ্রথম আপনার বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে
  2. আপনার পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি লাগবে
  3. আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
  4. সৌদি আরবে যে কাজে ভিসার মাধ্যমে আপনি যাচ্ছেন সেই কোম্পানির অনলাইন ফটোকপি
  5. মেডিকেল রিপোর্ট
  6. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  7. এছাড়াও অন্যান্য তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  8. আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট ইত্যাদি।

সৌদি আরবের সর্বনিম্ন বেতন কত



অনেক মানুষ বাংলাদেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যেতে চান। কিন্তু তারা অনেকেই জানে না সৌদি আরবে সর্বনিম্ন বেতন কত। সৌদি আরব কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার আগে সৌদি আরবের সর্বনিম্ন বেতন যেন অনেক প্রয়োজন। সৌদি আরবে নতুন কর্মীদের জন্য সর্বনিম্ন বেতন কত অথবা একজন নতুন কর্মী সৌদিতে গিয়ে কত টাকা বেতন পাবে এ বিষয়ে সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। তাহলে চলুন আর দেরি না করো নিচে জেনে নেওয়া যাক।

যারা বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যান তাদের বেতন আসবে প্রায় ৯০০ থেকে ১০০০রিয়াল এর মত। তবে পরবর্তীতে কাজের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার সাথে সাথে বেতনের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হবে। তবে যারা ইলেকট্রিক্যাল কাজ করে থাকেন তারা সৌদি আরবে অনেক বেশি বেতন পেয়ে থাকেন। তাছাড়াও এই সকল কাজের অভার টাইম কাজ করে আরো অনেক টাকা আয় করা যাই।

সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ কাজের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবে পাড়ি জমাচ্ছেন। সৌদি আরব কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে সর্বপ্রথম জানতে হবে সৌদি আরব কোন কাজের চাহিদা বেশি। কারণ আপনার যদি জানা থাকে সৌদি আরব কোন কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে আপনি সেই কাজের ওপর বেশি দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন। এবং সৌদি আরবে গিয়ে খুব সহজে কাজ করতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে সৌদি আরব কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে নিচে জেনে নেওয়া যাক।

  1. ফ্যাক্টরি কর্মীর কাজ
  2. গৃহকর্মীর কাজ
  3. কনস্ট্রাকশন এর কাজ
  4.  হোটেল ম্যানেজমেন্টেরকাজ
  5. ড্রাইভিং এর কাজ
  6. রেস্টুরেন্ট এর কাজ
  7. এসি টেকনিশিয়ান এর কাজ
  8. ওয়ার্কশপ এর কাজ
  9. অটোমোবাইলের কাজ
  10. প্লানিং এর কাজ
  11. ইলেকট্রিক্যাল কাজ ইত্যাদি।

সৌদি আরব কোন কাজের বেতন বেশি

সৌদি আরব কোন কাজের বেতন বেশি সে বিষয়ে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন।সৌদিতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। সব কাজের বেতন এক রকম হয় না। কাজের ধরন অনুযায়ী বেতন কাঠামো আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। এছাড়াও একজন কর্মীর কাজের দক্ষতা অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতার ওপর ভিত্তি করে কাজের বেতন কম বেশি হয়ে থাকে। আপনি যদি সৌদি আরবে বেশি বেতনের কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একজন দক্ষ কর্মী হতে হবে। তাহলেই সৌদি আরবে বিভিন্ন কোম্পানিতে বেশি বেতনের কাজের সুযোগ পাওয়া যাবে। অদক্ষ শ্রমিকদের সৌদি আরবে বেতন অনেক কম হয়ে থাকে। প্রবাসীদের সৌদি আরব কোন কাজের বেতন বেশি হয়ে থাকে সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলোঃ

  1. ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ
  2. অটোমোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ
  3. গ্লামার এর কাজ
  4. রংমিস্ত্রির কাজ
  5. কনস্ট্রাকশনের কাজ ইত্যাদি।

বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব খুব অল্প সময়ের মধ্যে যাওয়া সম্ভব হয়। কারণ বেশিরভাগ লোকই বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে ফ্লাইটে ভ্রমণ করে থাকেন। ফ্লাইটে করে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে ৬ থেকে ৭ ঘন্টার মত সময় লাগে। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই সময়ের পরিমাণটা বাতাসের গতির ওপর নির্ভর করে কিছুটা কম বেশিও হতে পারে। 

সৌদি আরব যেতে কত বছর বয়স লাগে



সৌদি আরব যেতে হলে অবশ্যই বয়সের একটি মাপকাঠি থাকা প্রয়োজন। সৌদি আরবে যদি কেউ কাজের ভিসায় যেতে চান তাহলে সেই ব্যক্তির সর্বনিম্ন বয়স ২১ বছর হতে হবে। অর্থাৎ যাদের বয়স ২১ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে তারা অনায়াসে সৌদিতে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। আর যদি কারো বয়স ২১ বছরের নিচে হয় তাহলে কোনোভাবেই সে কাজের ভিসা নিয়ে সৌদি আরব যেতে পারবে না।

সৌদি ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের ভিসার মাধ্যমে সৌদি আরব যাওয়া যায়। সৌদি ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে তা সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ভিসার ওপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়। তাহলে চলুন আর দেরি না করে সৌদি ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে সে সম্পর্কে নিচে জেনে নেওয়া যাক।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে কেউ যদি সৌদি আরব যায় সেক্ষেত্রে ন্যূনতম মেয়াদ ১ বছর থেকে ৩ বছর। কিন্তু আপনি চাইলে পরবর্তীতে আবেদন করে মেয়াদ বাড়াতে পারবেন।

টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন মেয়াদ ৩০ দিন থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ভিজিট ভিসার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন মেয়র এক বছর কিন্তু প্রতিবার প্রবেশে ৯০ দিন পর্যন্ত সৌদি আরব অবস্থান করতে পারবেন।

টেম্পোরারি ওয়ার্ক ভিসার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন মেয়াদ ৩ মাস থেকে ছয় মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সৌদি আরব সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর

সৌদি আরবের ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

বর্তমান সময়ে সৌদি আরবের ১০০ টাকা সমান বাংলাদেশের প্রায় ৩,২৪৭ টাকা।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত

সৌদি আরবের কোম্পানির হিসাব বেতন প্রায় ৪০ হাজার টাকা থেকে ষাট হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সৌদি ভিসা প্রসেসিং হতে কতদিন সময় লাগে

সৌদি ভিসা প্রসেসিং হতে ৫ থেকে ৭ দিন সময় লাগে। তবে অনেক সময় সৌদি ভিসা প্রসেসিং হতে ১০ দিন অথবা এর বেশিও সময় লাগতে পারে।

সৌদি আরবে নূন্যতম মজুরি কত টাকা

২০২৫ সালে সৌদি আরবের বেসরকারি খাতে সৌদি নাগরিকদের জন্য নূন্যতম মজুরি প্রতি মাসে প্রায় ৪,০০০ সৌদি রিয়াল।

সৌদি আরব ভিসা প্রসেসিং খরচ কত

সৌদি আরব ভিসা প্রসেসিং খরচ সহ মোট খরচ ৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রাণপ্রিয় পাঠক বন্ধুরা আমি আশা করি উপরোক্তা আলোচনার মাধ্যমে আপনারা জানতে পেরেছেন যে, বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেতে কত টাকা লাগে, সৌদি আরব ভিসা প্রসেসিং এর খরচ কত, সৌদি আরব ভিসা পেতে কি কি কাগজপত্র লাগে, সৌদি আরবের সর্বনিম্ন বেতন কত, সৌদি আরব কোন কাজের চাহিদা বেশি, সৌদি আরব যেতে কত বছর বয়স লাগে এবং সৌদি ভিসার মেয়াদ কতদিন থাকে ইত্যাদি সম্পর্কে।

তাই আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধু মহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url