আপনি কি আপনার রুক্ষ, শুষ্ক ত্বক নিয়ে বিরক্ত? আপনি কি রেশমি মসৃণ ত্বকের স্বপ্ন
দেখছেন যার স্পর্শে আপনার ত্বক সাটিনের মত নরম মনে হয়? ফর্সা হওয়ার
সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে জানতে চান আর চিন্তা নেই, আপনার জন্য আমাদের কাছে
আছে নিখুঁত সমাধান। একটি আশ্চর্যজনক সাবান আপনার ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ
করবে এবং এটি বারবার ব্যবহারের ফলে আপনি সতেজ বোধ অনুভব করবেন।
এই অবিশ্বাস্য সাবানটি বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান গুলোর সংমিশ্রণে তৈরি করা হয়েছে
যা আপনার ত্বককে পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করতে এক্সফোলিয়েট এবং হাইড্রেট করার
জন্য একসাথে কাজ করে থাকে যেমনটি আগে কখনো হয়নি। অন্যান্য সাবান গুলি যেমন আপনার
ত্বকের রুক্ষ ও শুষ্ক করে দেয় কিন্তু এ সাবানটি আপনার ত্বককে নরম মসৃণ এবং
মশ্চারাইজ করতে অনেক সাহায্য করে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে ফর্সা
হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে জানতে পারবেন।
সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ত্বকে কোন সাবান ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই অনভিজ্ঞ। আর
তাই প্রতিদিন নিত্য নতুন অনেক ধরনের সাবান কিনে আমরা ত্বকে ব্যবহার করে থাকি।
কিন্তু আমরা সঠিক সাবান যাচাই-বাছাই না করে ব্যবহার করি। এতে করে আমাদের
ত্বকের উন্নতি চেয়ে অবনতি বেশি হয়।
আর তাই আপনি যদি আপনার ত্বককে নতুন রূপে দেখতে চান এবং অন্যদের থেকে একদম আলাদা
রকমের ত্বক দেখতে চান ও মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চান। তাহলে আজকের এই পোস্টটি
শুধুমাত্র আপনার জন্য কারণ এই পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করব আপনার ত্বকে কোন কোন
সাবান ব্যবহার করে আপনি সারা জীবন ফর্সা হতে পারবেন। কারণ একটি মানুষের
সৌন্দর্যের প্রধান ভূমিকা পালন করে তার ত্বক তাই আপনারা যেকোনো ধরনের সাবান
ব্যবহার না করে আপনার ত্বকের জন্য যেটি উপকার সেই সাবানটি ব্যবহার করবেন।
Mysore Sandal Shop এটি একটি বাংলাদেশী সাবান নয় এটা ইন্ডিয়ান সাবান, এই সাবান
ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক এবং পুরো শরীরকে করে তুলবে ধবধবে ফর্সা। আর এই
সাবানের তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই কিন্তু এই সাবানটি আপনার ত্বকে কাজ
করতে কয়েক সপ্তাহ সময় লেগে যেতে পারে। তাই আপনি সর্বনিম্ন একমাস ব্যবহার করে এই
সাবানটির উপকারিতা নিজেই বুঝতে পারবেন।
প্রাকৃতিক উপাদানে ফর্সা হওয়ার সাবান তৈরি
প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি সাবানে ত্বক চর্চা অনেক বেশি নিরাপদ এবং
উপকারী হয়। আপনি চাইলেই ঘরে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে খুব অল্প সময়ে সাবান তৈরি
করতে পারেন। এবং সেই সাবান আপনার রূপচর্চার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে
প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে সাবান তৈরি করা যায়।
জাফরানি সাবানঃ যেকোনো পছন্দের তেলের সঙ্গে জাফরান অথবা জবা ফুলের নির্যাস
মিশিয়ে জাল দিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণটা শক্ত করার জন্য এখানে দিতে হবে মৌমাছির
চাকে উৎপন্ন শক্ত মোম। এরপর ভালোমতো জাল দিয়ে মিশ্রণ একদম ঘন হলে সেটা ছেকে
নিয়ে ছাঁচে ঢেলে নিতে হবে। আপনি
ছাঁচটি পোড়ামাটি, কাঠ, স্টিল বা মোটা কাজ যা দিয়েই তৈরি করা হোক না
কেন কোন সমস্যা নেই।ছাঁচে ঢেলে মিশ্রণটি শুকনো ও ঠান্ডা জায়গায় রেখে দিতে
হবে। জমে শক্ত হয়ে গেলে তার তুললে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। জাফরান দিয়ে
তৈরিকৃত সাবান ত্বকে ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বকের মৃত কোষগুলো পরিষ্কার হবে এবং
আপনার ত্বকের দাগ দূর হবে। ত্বক দ্রুত কুঁচকে যাবে না তাই আপনি চাইলেই এভাবে
প্রাকৃতিক উপায়ে সাবান তৈরি করতে পারেন।
দুধের তৈরি সাবানঃ আমন্ড অয়েলের সঙ্গে দুধ, মধু জাফরান আর গ্লিসারিন
দিয়ে ব্লেন্ডারে ভালোমতো মিশিয়ে তারপর জাল দিয়ে সাবান তৈরি করা যায়।
গ্লিসারিন তেলের সঙ্গে মিশে ত্বক কোমল করে তুলে। তাছাড়া মধু দুধ ও জাফরান দিয়ে
বানানো সাবান আপনার ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখবে। দুধে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড
আপনার ত্বকের কালো দাগ দূর করে উজ্জ্বল করে তুলতে অনেক সাহায্য করবে। তাই
আমরা সহজে বলতেই পারি লাবণ্যময় ঝলমল মসৃণ ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদানের
জুড়িমেলা ভার।
পুরো শরীর ফর্সা হওয়ার সাবান
কোন সাবান মাখলে পুরো শরীর ফর্সা করা যায়, এই প্রশ্নটি প্রায় অধিকাংশ মানুষই
করে থাকেন। এমনকি এমন অনেক মানুষ আছেন যারা প্রতিদিন নিত্য নতুন সাবান ব্যবহার
করে চলেছেন। তাই অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের এড দেখে বা ভিডিও দেখে সেখান থেকে অর্ডার
করে ত্বকে সাবান ব্যবহার করছে। এর ফলে ত্বকের আরো বেশি ক্ষতি হচ্ছে এজন্য সব সময়
সঠিক তথ্য অনুযায়ী সঠিক সাবান ব্যবহার করতে হবে।
বাজারে এমন অনেক অসাধু ব্যবসায়ী দোকানদার আছে, যারা তাদের নিজের প্রোডাক্ট
বিক্রি করার জন্য নানা ধরনের কৌশল ব্যবহার করেন। এর ফলে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়।
কিন্তু এমন কিছু কিছু সাবান আছে যেগুলো ব্যবহার করলে আমাদের ত্বকে কিছুটা হলেও
পরিবর্তন আসে যা আমাদের ত্বকে অনেক উন্নত করে। এই জন্য আপনারা সবসময় খেয়াল
রাখবেন যাতে আপনার ত্বকে সাপোর্ট করে এমন সাবান ব্যবহার করতে।
তাহলে চলুন এবার খুব সহজে জেনে নেওয়া যাক ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
কোনগুলো। যা ব্যবহার করে আপনার ত্বকের কিছুটা ভালো পরিবর্তন আসে তা নিম্নে
আলোচনা করা হলোঃ
- KOZICARE
- FLORAE Whitening Soap
- BLACK SHOP
- SAFFRON GOAT MILK
মুখের কালো দাগ দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানুন
রোদে পোড়া দাগ মেস্তা ব্রোন এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতা অথবা ত্বকের বিভিন্ন
সমস্যার কারণে আমাদের প্রায়ই সবার মুখেই কোনো না কোনো দাগ থেকে যায়। মেকআপ করে
এসব দাগ কিছুক্ষণের জন্য ঢেকে রাখা যায় বটে তবে একেবারে দূর করা যায় না। তবে
বাজারে এমন কিছু ক্রিম পাওয়া যায় যেগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনি মুখের কালো
দাগ ওঠাতে পারবেন। কিন্তু আপনি বুঝতে পারছেন না যে কোন ক্রিম ব্যবহার করলে
খুব সহজে মুখের কালো দাগ দূর করা যায়।
মুখের কালো দাগ দূর করার জন্য বাজারে অনেক ধরনের ক্রিম পাওয়া যায়। তবে কোন
ক্রিম আপনার ত্বকের জন্য ভালো হবে তা নির্ভর করে আপনার ত্বকের ধরন দাগের তীব্রতা
এবং আপনার পছন্দের ওপর। তবে মুখের কালো দাগ এবং ব্রণ দূর করার জন্য সবথেকে ভালো
ক্রিম হচ্ছে বেটনোভেট এন ক্রিম। প্রতিরাতে দাগের ওপর লাগাবেন এবং সকালে খুব
ভালোভাবে জুড়িয়ে নেবেন। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করার পরে আপনি দেখবেন আপনার
মুখের কালো দাগগুলো অনেক কমে যাচ্ছে।
এছাড়াও মুখের কালো দাগ দূর করার জন্য বাজারে বেশ কিছু কার্যকারী ক্রিম পাওয়া
যায় সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
- Garnier Light Complete Fairness Serum Cream:
- Ponds White Beauty Spot-less Fairness Cream:
- Olay Natural White Light Instant Glowing Fairness
- Lotus Herbals WhiteGlow Sink Whitening and Brightening
ত্বক ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি সাবানের নাম জানুন
প্রত্যেকটি মানুষই জীবনে অনেক কর্ম ব্যস্ত থাকে তাই তারা ঠিকমতো ত্বকের যত্ন নিতে
পারে না। তাই ত্বক অনেক সময় রুক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে যায়। তাই অনেক মানুষ
তাদের ত্বকের রুক্ষতা দূর করার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে থাকেন। ডাক্তার
তাদের অনেক সময় রুক্ষতা ও শুষ্কতা দূর করার জন্য সাবান ব্যবহার করার পরামর্শ
দিয়ে থাকেন।
আপনারা হয়তো জানেন না যে ত্বক ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি সাবান কোনটি তাহলে
চলুন আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে খুব সহজেই জেনে নেওয়া যাক ত্বক ফর্সা হওয়ার
ডাক্তারি সাবানের নাম। ত্বক ফর্সা হওয়ার সবথেকে ভালো ডাক্তারি সাবান কোজি কেয়ার
স্কিন লাইটিং শপ এই সাবান ব্যবহার করলে আপনার ত্বকে কোন পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে না। তাই আপনি চাইলে আপনার ত্বকে এই সাবানটি ব্যবহার করতে
পারেন।
ডাভ সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
বর্তমান সময়ে ফর্সা হওয়ার তাড়না প্রত্যেকের রয়েছে আর এই তাড়না থেকে আমরা
বিভিন্ন ধরনের ক্রিম সাবান, এবং ফ্রেশ ওয়াশ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু বর্তমান
সময়ে এই যুগে এত সব ক্রিম বাজারে পাওয়া যাচ্ছে যে আমরা ডাভ সাবানকে ভুলে
গেছি। আপনারা হয়তো অনেকেই মনে করেন ডাভ সাবান শুধু শরীরে ব্যবহার করা হয় কিন্তু
আপনাদের এ ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। ডাভ সাবান শুধু শরীরের জন্য আপনার
ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ডাভ সাবান আমাদের ত্বকের তৈলাক্ত ভাব এবং ময়লা সম্পূর্ণভাবে দূর করে কোন পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া ছাড়াই। এতে থাকা বিদ্যমান উপাদানগুলো আমাদের ত্বকের ও শরীরের শুষ্ক
আর্দ্রতা দূর করে আমাদের ত্বককে করে তুলে উজ্জ্বল। তাই আমরা খুব সহজেই নিয়মিত
ডাভ সাবান ব্যবহার করে উজ্জ্বল এবং মসৃণ ত্বক ফিরে পাব।
হাত-পা ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়
অনেকেই আছেন যাদের মুখের তুলনায় হাত-পা অনেক কালো। মুখের সামনে হাত পা
দেখতে তখন অনেক বেমানান লাগে। যে কারণে মুখ দেখতে ফর্সা লাগলেও হাত-পা দেখতে অনেক
কাজে লাগে। আমাদের হাত পা অনেক সময় ধুলাবালি বারোদের কারণেও কালচে
হয়ে থাকে। আর এ কাল যেভাব দূর করার জন্য আমরা আমাদের ঘরোয়া উপায় ব্যবহার
করতে পারি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে হাত-পা ফর্সা করা
যায়।
অ্যালোভেরা ও মধুঃ ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহার অনেক পুরনো। এতে থাকে
প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে এলোভেরা ব্যবহারে ত্বকে জমে থাকা মৃত
কোষগুলো দূর হয়ে যায়। তাই হাত ও পায়ের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে চাইলে আপনারা
অবশ্যই অ্যালোভেরা ব্যবহার করবেন। দুই টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ও দুই টেবিল
চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার মিশ্রণটি হাতে ও পায়ে লাগিয়ে
নিন। শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানিতে খুব ভালোভাবে ধুয়ে নেবেন এভাবে সপ্তাহে দুই
তিনবার তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।
ছেলেদের মুখের জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান
আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না প্রায় সাবানের পিএইচ এর মান ত্বকের সহনশীল ক্ষমতার
থেকে অনেক বেশি হয়। পিএইচ সাধারণত একটি হাইড্রোজেন ও আয়রনের ঘনত্বের
পরিমাণকে বুঝিয়ে থাকে। পিএইচ এর মান স্বাভাবিকভাবে শূন্য থেকে ১৪ পর্যন্ত
হয়ে থাকে। তবে যদি শূন্য থেকে সাত এর ভিতরে পিএইচ এর মান থাকে তাহলে সেটা
অম্লীয় বোঝায়। আর যদি পিএইচ এর মান ৭ থেকে ১৪ এর মধ্যে থাকে তাহলে সেটা
ক্ষারীয় বোঝায়।
তবে এখানে কোন মানটা পি এইচ এর স্বাভাবিক মান সেটা আপনারা নিশ্চয়ই জানেন না। পি
এইচ এর মান যদি সাত এর মধ্যে হয়ে থাকে তবে সেটা ত্বকের কোন ক্ষতি করে না। কিন্তু
যদি ৭ এর ওপরে বা তার থেকে নিচে নেমে যায় তাহলে ত্বকের জন্য বিভিন্ন ক্ষতি বইয়ে
আনতে পারে। যেমন ত্বক শুষ্ক, রুক্ষ , তৈলাক্ত , কালো দাগ , ব্রণ
আরো অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান বা ছেলেদের মুখের
জন্য ভালো কোন সাবান সব থেকে ভালো। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক
ছেলেদের ত্বক বা মুখের ক্ষেত্রে কোন সাবানটি অনেক ভালো এবং এর পিএইচ এর মান গুলো
আমরা জেনে নেব।
ডাব ক্রিম বিউটি সাবানঃ আপনারা জেনে অনেক খুশি হবেন যে ডাভ সাবান টিপি মানে হচ্ছে
৬ যা ত্বকের জন্য অনেক উপযোগী। আপনি চাইলে এই সাবানটি মুখে ব্যবহার
করতে পারেন। এ সাবানটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং সৌন্দর্য ধরে রাখতে সাহায্য
করবে। তেমন কোন ক্ষতিকারক দিক এই সাবানের মধ্যে নেই। এই সাবানটি আপনার
তৈলাক্ত ত্বক ব্রণ ও ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে অনেক সাহায্য করবে। তাই ত্বক ফ্রেশ
রাখতে ছেলেদের মুখে জন্য এই সাবানটি অনেক ভালো।
ত্বকে সিরাম ব্যবহার করার উপকারিতা
সিরাম এমন একটি প্রয়োজনীয় এবং শক্তিশালী উপাদান যা সরাসরি আপনি ত্বকে
প্রয়োগ করতে পারেন। সিরাম এমন ক্ষুদ্র অনু দিয়ে গঠিত যা উচ্চ
অনুপ্রবেশ শক্তি ও সক্রিয় উপাদান গুলোর উচ্চ ঘনত্ব প্রদান করে থাকে। ফ্রেশ
সিরাম আপনার ত্বকের অ্যান্টি এজিং , কালো দাগ, হাইপার পিকমেন্টেশন , ব্রণ ,
আটকে যাওয়া ছিদ্র এবং ডিহাইড্রেশনের সমস্যাগুলো সমাধান করে থাকে। তাহলে চলুন
এবার খুব সহজে জেনে নেই ত্বকের জন্য ফ্রেশ সিরাম কেন গুরুত্বপূর্ণ বা প্রয়োজন।
কালো দাগ কমাতেঃ সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি আমাদের ত্বককে খুব সহজে প্রাণহীন
এবং বর্ণহীন করে তোলে। এমন অবস্থায় ফেস সিরামে থাকা বিশুদ্ধ গ্লালিকোলিক
এসিড ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং একটি সুন্দর রং দেয়। এটি ব্যবহার করার দুই
থেকে তিন সপ্তাহ পরে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার মুখের কালো দাগ গুলো কমতে শুরু
করেছে।
ব্রণ দূর করাঃ ফেস সিরাম ত্বকের যত্নে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।এই
সিরাম গুলোতে বেনজয়াইল এবং স্যালিসিলিক এসিড রয়েছে যা আপনার মুখের ব্রণ
ধীরে ধীরে হ্রাস করবে।
ত্বকের আদ্রতা ফেরাতেঃ ত্বকের আদ্রতা ফেরাতে এবং চোখের নিচের কালো দাগ দূর
করতে।হায়ালুনিক এসিডযুক্ত ব্যবহার করা মুখের জায়গা গুলোতে আয়তন এবং আদ্রতা ধরে
রাখার জন্য অনেক ভালো কাজ করে। এর জন্য প্রথমে আপনাকে আঙুলে ফেস সিরাম দুই থেকে
তিন ফোঁটা নিয়ে সারা মুখে মাখতে হবে। এটি সম্পূর্ণরূপে শোষিত না হওয়া পর্যন্ত
এটি প্রয়োগ করতে কখনো ভুলবেন না।
বাংলাদেশের ত্বক ফর্সা করা সবচেয়ে ভালো সাবানের নাম
বাংলাদেশে ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান হচ্ছে Saffron Goat milk soap। আপনি
যদি প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা এবং ত্বকের যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে চান তাহলে এই
সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যবহার করলে আপনার স্কিন ভেতর থেকে ব্রাইট
করবে, স্কিন ইনস্ট্যান্ট ব্রাইট করবে এবং আস্তে আস্তে আপনার ত্বকের দাগগুলো কমাতে
সাহায্য করবে।
এই সাবানটি আপনার ত্বকে ব্রণ কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করবে। এই অর্গানিক
সোপঢা ১০ বছরের পর থেকে ছেলে এবং মেয়ে সবার ব্যবহার করতে পারে।এটি আপনারা মুখে
এবং শরীরে ব্যবহার করতে পারেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
হে আমার প্রাণপ্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা নিশ্চয়ই ফর্সা হওয়ার
সবচেয়ে ভালো সাবান কোনটি এটি নিয়ে চিন্তিত। আবার কোন সাবান ব্যবহার করলে ত্বক
ফর্সা এবং উজ্জ্বল হবে। সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়া এতটাও সহজ না কিন্তু কিছু কিছু
সাবান রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে আপনি কিছুটা হলেও ফর্সা হতে পারবেন। সেগুলোর
নাম ইতিমধ্যেই আমি উল্লেখ করেছি নিম্নে আবারো উল্লেখ করছি।
আপনি যদি খুব সহজেই ফর্সা হতে চান অথবা মুখের কালো দাগ দূর করতে চান তাহলে
বেটনোভেট এন এই মলম টি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে Saffron Goat milk
soap এই সাবানটি ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু অবশ্যই আপনি মনে রাখবেন পরিমাণ
অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে তাহলে খুব সহজেই আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং মসৃণ
হবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url